হ্যারি পটার বই সিরিজের লেখক J.K. রাউলিং।
আমাদের সৌরজগতের মঙ্গল গ্রহটি লাল গ্রহ নামে পরিচিত ।এর অতি ক্ষীণ বায়ুমণ্ডল রয়েছে। এর ভূ-ত্বকে রয়েছে অসংখ্য খাদ, আগ্নেয়গিরি, মরুভূমি এবং মেরুদেশীয় বরফ। সৌরজগতের সর্ববৃহৎ পাহাড় এই গ্রহে অবস্থিত। এর নাম অলিম্পাস মন্স। সর্ববৃহৎ গভীর গিরিখাতটিও এই গ্রহে অবস্থিত। এর নাম ভ্যালিস মেরিনারিস। এছাড়া মঙ্গলের ঘূর্ণনকাল এবং ঋতু পরিবর্তনও অনেকটা পৃথিবীর মত।
মেরু অঞ্চলের ব্যাসার্ধ ৩৩৭৬.২ কিলোমিটার এবং বিষুব অঞ্চলের ৩,৩৯৬.২ কিলোমিটার (পৃথিবীর ০.৫৩৩ গুণ)।আয়তন : ১.৬৩১৮×১০১১ কিমি৩।মঙ্গলের কোন অভ্যন্তরীণ চৌম্বক ক্ষেত্র নেই। কিন্তু কিছু পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এর ভূ-ত্বকের কিছু অংশ চুম্বকায়িত হয়ে আছে। susceptible নামক চুম্বকধর্মী খনিজ পদার্থের কারণে এই চৌম্বকক্ষেত্র তৈরি হয়।এই কারণে এই নভোযানের পরিচালক হিসেবে পরিচয় দেওয়া হয় NASA/JPL নামে। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দের ১লা নভেম্বর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন মঙ্গলের উদ্দেশ্যে একটি মহাকাশ যান পাঠায়। এর নাম ছিল মার্স ১। এই নভোযানের মধ্য দিয়ে সোভিয়েত ই্উনিয়ন মঙ্গলগ্রহের নভোযান প্রেরণের সূচনা করেছিল। এই দুটি সিরিজের নভোযান ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে অন্যান্য নভোযানের মাধ্যমে মঙ্গলের উপর গবেষণা চালানো হয়েছে। নিচে মঙ্গলগ্রহ নভোযান প্রেরণের কালানুক্রমিক তালিকা দেওয়া হলো।